পর্ব-৬ঃ থিসিস পাবলিশ করা (কোথায়-কিভাবে)
Published:
পেপার পাবলিশ করা সম্পর্কে আসলে তেমন লেখার কিছু নাই। কেননা, কোন একটা কনফারেন্সে আপনি জাস্ট আপনার ম্যানুস্ক্রিপ্ট সাবমিট করলেই তারা একটার পর একটা মেইল দিয়ে সকল ইনস্ট্রাকশন জানিয়ে দিবে।
Published:
পেপার পাবলিশ করা সম্পর্কে আসলে তেমন লেখার কিছু নাই। কেননা, কোন একটা কনফারেন্সে আপনি জাস্ট আপনার ম্যানুস্ক্রিপ্ট সাবমিট করলেই তারা একটার পর একটা মেইল দিয়ে সকল ইনস্ট্রাকশন জানিয়ে দিবে।
Published:
ভালো ভালো জার্নালে পেপার পাবলিশ করা আসলে কোনো আদর্শ গবেষকের উদ্দেশ্য না হলেও আমি যা করেছি তা অন্যকে জানানো এবং ইন্টারন্যাশনালি সেটার রিকগনিশন নিতে গবেষনাপত্র বানানোটা খুবই জরূরি কাজ বলে মনে করা হয়।
Published:
গবেষনা শুরু করার অন্যতম একটি ধাপ হলো নিজের ইন্টারেস্ট এবং প্যাশন অনুযায়ী টপিক নির্বাচন করা। আমি অনেককেই দেখেছি টিচার বা বড়ভাইয়ের কথা অনুযায়ী কোনো একটা টপিক নিয়ে কাজ শুরু করে এবং পরবর্তীতে নিজের মন থেকে না আসার কারনে সেটি নিয়ে আর কাজ করা হয়ে ওঠে না।
Published:
গত পর্বের পরে অংশ . . .
Published:
লেখার এই অংশটি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ, কেননা গবেষণা শুরুর পূর্বে সবচেয়ে কঠিন এবং প্রয়োজনীয় কাজ হল প্রবলেম খুজে বের করা এবং তা কোন উপায়ে সলভ করা সম্ভব সেটা আইডেন্টিফাই করা। এছাড়া নিজের ইন্টারেস্ট এবং প্যাশন খুজে পাওয়া অনেক বড় একটা কঠিন কাজ, যা খুজে পেলে ক্যারিয়ারের অর্ধেক ডিসিশন প্রায় নেয়া হয়ে যায়।
Published:
গবেষণা বলতে আসলে এক কথায় বুঝায় নতুন কিছু আবিষ্কারের নেশায় সেটার নাড়িনক্ষত্র পর্যবেক্ষণ করা। আমি এখানে কম্পিউটার সায়েন্সের গবেষনার ফিল্ডগুলো নিয়ে আলোচনা করছি। এছাড়া প্রায় প্রতিটি সেক্টরেই তাদের নিজস্ব গবেষনার ফিল্ড রয়েছে যেখানে সেই সেক্টরের উন্নতি এবং নতুন কিছু উদ্ভাবনা নিয়ে কাজ করা হয়। আর এটাই গবেষণার মূল উদ্দেশ্য।