Posts by Tags

howtoresearch

পর্ব-৬ঃ থিসিস পাবলিশ করা (কোথায়-কিভাবে)

1 minute read

Published:

পেপার পাবলিশ করা সম্পর্কে আসলে তেমন লেখার কিছু নাই। কেননা, কোন একটা কনফারেন্সে ​আপনি জাস্ট আপনার ম্যানুস্ক্রিপ্ট সাবমিট করলেই তারা একটার পর একটা মেইল দিয়ে সকল ইনস্ট্রাকশন জানিয়ে দিবে।

পর্ব-৫ঃ পেপার লেখা (আর্টিকেল পাবলিশের প্রথম ধাপ)

5 minute read

Published:

ভালো ভালো জার্নালে পেপার পাবলিশ করা আসলে কোনো আদর্শ গবেষকের উদ্দেশ্য না হলেও আমি যা করেছি তা অন্যকে জানানো এবং ইন্টারন্যাশনালি সেটার রিকগনিশন নিতে গবেষনাপত্র বানানোটা খুবই জরূরি কাজ বলে মনে করা হয়।

পর্ব-৪ঃ টপিক নির্বাচন ও গবেষণার শুরু

5 minute read

Published:

গবেষনা শুরু করার অন্যতম একটি ধাপ হলো নিজের ইন্টারেস্ট এবং প্যাশন অনুযায়ী টপিক নির্বাচন করা। আমি অনেককেই দেখেছি টিচার বা বড়ভাইয়ের কথা অনুযায়ী কোনো একটা টপিক নিয়ে কাজ শুরু করে এবং পরবর্তীতে নিজের মন থেকে না আসার কারনে সেটি নিয়ে আর কাজ করা হয়ে ওঠে না।

পর্ব-২ঃ সচরাচর গবেষণার ফিল্ডসমূহ (চলমান..)

7 minute read

Published:

লেখার এই অংশটি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ, কেননা গবেষণা শুরুর পূর্বে সবচেয়ে কঠিন এবং প্রয়োজনীয় কাজ হল প্রবলেম খুজে বের করা এবং তা কোন উপায়ে সলভ করা সম্ভব সেটা আইডেন্টিফাই করা। এছাড়া নিজের ইন্টারেস্ট এবং প্যাশন খুজে পাওয়া অনেক বড় একটা কঠিন কাজ, যা খুজে পেলে ক্যারিয়ারের অর্ধেক ডিসিশন প্রায় নেয়া হয়ে যায়।

পর্ব-১ঃ গবেষণা কী এবং যে কারনে গবেষণা করবেন

3 minute read

Published:

গবেষণা বলতে আসলে এক কথায় বুঝায় নতুন কিছু আবিষ্কারের নেশায় সেটার নাড়িনক্ষত্র পর্যবেক্ষণ করা। আমি এখানে কম্পিউটার সায়েন্সের গবেষনার ফিল্ডগুলো নিয়ে আলোচনা করছি। এছাড়া প্রায় প্রতিটি সেক্টরেই তাদের নিজস্ব গবেষনার ফিল্ড রয়েছে যেখানে সেই সেক্টরের উন্নতি এবং নতুন কিছু উদ্ভাবনা নিয়ে কাজ করা হয়। আর এটাই গবেষণার মূল উদ্দেশ্য।

media propaganda

শিরোনামের শব্দ-খেলাঃ মুসলিমদের বিরুদ্ধে মিডিয়া প্রোপাগান্ডা কীভাবে কাজ করে

4 minute read

Published:

কল্পনা করুন—একই ধরণের হামলা, দুটো আলাদা শিরোনামঃ একটা বলে “Gunman”, আরেকটা বলে “Muslim terrorist।” শব্দ বদলালেই আমরা ঘটনাকে অন্য চোখে দেখি। শুধু অনুমান নয়, গবেষণা বলছে মুসলিম অভিযুক্তদের জড়িত ঘটনার কভারেজ অস্বাভাবিকভাবে বেশি হয়, আর সেই অতিরিক্ত উপস্থিতিই জনমতের ভিত গড়ে দেয়, মানুষের চিন্তাকে বদলে দেয়। ২০০৬–২০১৫ সময়কালে যুক্তরাষ্ট্রে মুসলিম অভিযুক্তদের হামলা গড়ে ৩৫৭% বেশি সংবাদ কভারেজ পেয়েছে। এটা কোনো ব্লগপোস্টের মতামত নয়, পিয়ার-রিভিউড স্টাডির ফলাফল। (Taylor & Francis Online)

মিডিয়া যে ব্যপারগুলো সামনে আসতে দেয় না

  • কভারেজের বৈষম্যঃ উপরের গবেষণাই দেখায় হামলায় নিহতের সংখ্যা বা সরকারকে লক্ষ্যবস্তু করা এসব ফ্যাক্টর কভারেজ বাড়ালেও, অভিযুক্তের ধর্ম ছিল সবচেয়ে বড় প্রেডিক্টর। অর্থাৎ মুসলিম হলে খবরের পরিমাণ বেড়ে যেত। (Taylor & Francis Online)

research guide

পর্ব-৬ঃ থিসিস পাবলিশ করা (কোথায়-কিভাবে)

1 minute read

Published:

পেপার পাবলিশ করা সম্পর্কে আসলে তেমন লেখার কিছু নাই। কেননা, কোন একটা কনফারেন্সে ​আপনি জাস্ট আপনার ম্যানুস্ক্রিপ্ট সাবমিট করলেই তারা একটার পর একটা মেইল দিয়ে সকল ইনস্ট্রাকশন জানিয়ে দিবে।

পর্ব-৫ঃ পেপার লেখা (আর্টিকেল পাবলিশের প্রথম ধাপ)

5 minute read

Published:

ভালো ভালো জার্নালে পেপার পাবলিশ করা আসলে কোনো আদর্শ গবেষকের উদ্দেশ্য না হলেও আমি যা করেছি তা অন্যকে জানানো এবং ইন্টারন্যাশনালি সেটার রিকগনিশন নিতে গবেষনাপত্র বানানোটা খুবই জরূরি কাজ বলে মনে করা হয়।

পর্ব-৪ঃ টপিক নির্বাচন ও গবেষণার শুরু

5 minute read

Published:

গবেষনা শুরু করার অন্যতম একটি ধাপ হলো নিজের ইন্টারেস্ট এবং প্যাশন অনুযায়ী টপিক নির্বাচন করা। আমি অনেককেই দেখেছি টিচার বা বড়ভাইয়ের কথা অনুযায়ী কোনো একটা টপিক নিয়ে কাজ শুরু করে এবং পরবর্তীতে নিজের মন থেকে না আসার কারনে সেটি নিয়ে আর কাজ করা হয়ে ওঠে না।

পর্ব-২ঃ সচরাচর গবেষণার ফিল্ডসমূহ (চলমান..)

7 minute read

Published:

লেখার এই অংশটি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ, কেননা গবেষণা শুরুর পূর্বে সবচেয়ে কঠিন এবং প্রয়োজনীয় কাজ হল প্রবলেম খুজে বের করা এবং তা কোন উপায়ে সলভ করা সম্ভব সেটা আইডেন্টিফাই করা। এছাড়া নিজের ইন্টারেস্ট এবং প্যাশন খুজে পাওয়া অনেক বড় একটা কঠিন কাজ, যা খুজে পেলে ক্যারিয়ারের অর্ধেক ডিসিশন প্রায় নেয়া হয়ে যায়।

পর্ব-১ঃ গবেষণা কী এবং যে কারনে গবেষণা করবেন

3 minute read

Published:

গবেষণা বলতে আসলে এক কথায় বুঝায় নতুন কিছু আবিষ্কারের নেশায় সেটার নাড়িনক্ষত্র পর্যবেক্ষণ করা। আমি এখানে কম্পিউটার সায়েন্সের গবেষনার ফিল্ডগুলো নিয়ে আলোচনা করছি। এছাড়া প্রায় প্রতিটি সেক্টরেই তাদের নিজস্ব গবেষনার ফিল্ড রয়েছে যেখানে সেই সেক্টরের উন্নতি এবং নতুন কিছু উদ্ভাবনা নিয়ে কাজ করা হয়। আর এটাই গবেষণার মূল উদ্দেশ্য।

গবেষনার অআকখ

পর্ব-৬ঃ থিসিস পাবলিশ করা (কোথায়-কিভাবে)

1 minute read

Published:

পেপার পাবলিশ করা সম্পর্কে আসলে তেমন লেখার কিছু নাই। কেননা, কোন একটা কনফারেন্সে ​আপনি জাস্ট আপনার ম্যানুস্ক্রিপ্ট সাবমিট করলেই তারা একটার পর একটা মেইল দিয়ে সকল ইনস্ট্রাকশন জানিয়ে দিবে।

পর্ব-৫ঃ পেপার লেখা (আর্টিকেল পাবলিশের প্রথম ধাপ)

5 minute read

Published:

ভালো ভালো জার্নালে পেপার পাবলিশ করা আসলে কোনো আদর্শ গবেষকের উদ্দেশ্য না হলেও আমি যা করেছি তা অন্যকে জানানো এবং ইন্টারন্যাশনালি সেটার রিকগনিশন নিতে গবেষনাপত্র বানানোটা খুবই জরূরি কাজ বলে মনে করা হয়।

পর্ব-৪ঃ টপিক নির্বাচন ও গবেষণার শুরু

5 minute read

Published:

গবেষনা শুরু করার অন্যতম একটি ধাপ হলো নিজের ইন্টারেস্ট এবং প্যাশন অনুযায়ী টপিক নির্বাচন করা। আমি অনেককেই দেখেছি টিচার বা বড়ভাইয়ের কথা অনুযায়ী কোনো একটা টপিক নিয়ে কাজ শুরু করে এবং পরবর্তীতে নিজের মন থেকে না আসার কারনে সেটি নিয়ে আর কাজ করা হয়ে ওঠে না।

পর্ব-২ঃ সচরাচর গবেষণার ফিল্ডসমূহ (চলমান..)

7 minute read

Published:

লেখার এই অংশটি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ, কেননা গবেষণা শুরুর পূর্বে সবচেয়ে কঠিন এবং প্রয়োজনীয় কাজ হল প্রবলেম খুজে বের করা এবং তা কোন উপায়ে সলভ করা সম্ভব সেটা আইডেন্টিফাই করা। এছাড়া নিজের ইন্টারেস্ট এবং প্যাশন খুজে পাওয়া অনেক বড় একটা কঠিন কাজ, যা খুজে পেলে ক্যারিয়ারের অর্ধেক ডিসিশন প্রায় নেয়া হয়ে যায়।

পর্ব-১ঃ গবেষণা কী এবং যে কারনে গবেষণা করবেন

3 minute read

Published:

গবেষণা বলতে আসলে এক কথায় বুঝায় নতুন কিছু আবিষ্কারের নেশায় সেটার নাড়িনক্ষত্র পর্যবেক্ষণ করা। আমি এখানে কম্পিউটার সায়েন্সের গবেষনার ফিল্ডগুলো নিয়ে আলোচনা করছি। এছাড়া প্রায় প্রতিটি সেক্টরেই তাদের নিজস্ব গবেষনার ফিল্ড রয়েছে যেখানে সেই সেক্টরের উন্নতি এবং নতুন কিছু উদ্ভাবনা নিয়ে কাজ করা হয়। আর এটাই গবেষণার মূল উদ্দেশ্য।

পশ্চিমা কথন

শিরোনামের শব্দ-খেলাঃ মুসলিমদের বিরুদ্ধে মিডিয়া প্রোপাগান্ডা কীভাবে কাজ করে

4 minute read

Published:

কল্পনা করুন—একই ধরণের হামলা, দুটো আলাদা শিরোনামঃ একটা বলে “Gunman”, আরেকটা বলে “Muslim terrorist।” শব্দ বদলালেই আমরা ঘটনাকে অন্য চোখে দেখি। শুধু অনুমান নয়, গবেষণা বলছে মুসলিম অভিযুক্তদের জড়িত ঘটনার কভারেজ অস্বাভাবিকভাবে বেশি হয়, আর সেই অতিরিক্ত উপস্থিতিই জনমতের ভিত গড়ে দেয়, মানুষের চিন্তাকে বদলে দেয়। ২০০৬–২০১৫ সময়কালে যুক্তরাষ্ট্রে মুসলিম অভিযুক্তদের হামলা গড়ে ৩৫৭% বেশি সংবাদ কভারেজ পেয়েছে। এটা কোনো ব্লগপোস্টের মতামত নয়, পিয়ার-রিভিউড স্টাডির ফলাফল। (Taylor & Francis Online)

মিডিয়া যে ব্যপারগুলো সামনে আসতে দেয় না

  • কভারেজের বৈষম্যঃ উপরের গবেষণাই দেখায় হামলায় নিহতের সংখ্যা বা সরকারকে লক্ষ্যবস্তু করা এসব ফ্যাক্টর কভারেজ বাড়ালেও, অভিযুক্তের ধর্ম ছিল সবচেয়ে বড় প্রেডিক্টর। অর্থাৎ মুসলিম হলে খবরের পরিমাণ বেড়ে যেত। (Taylor & Francis Online)

বাংলা

পর্ব-৬ঃ থিসিস পাবলিশ করা (কোথায়-কিভাবে)

1 minute read

Published:

পেপার পাবলিশ করা সম্পর্কে আসলে তেমন লেখার কিছু নাই। কেননা, কোন একটা কনফারেন্সে ​আপনি জাস্ট আপনার ম্যানুস্ক্রিপ্ট সাবমিট করলেই তারা একটার পর একটা মেইল দিয়ে সকল ইনস্ট্রাকশন জানিয়ে দিবে।

পর্ব-৫ঃ পেপার লেখা (আর্টিকেল পাবলিশের প্রথম ধাপ)

5 minute read

Published:

ভালো ভালো জার্নালে পেপার পাবলিশ করা আসলে কোনো আদর্শ গবেষকের উদ্দেশ্য না হলেও আমি যা করেছি তা অন্যকে জানানো এবং ইন্টারন্যাশনালি সেটার রিকগনিশন নিতে গবেষনাপত্র বানানোটা খুবই জরূরি কাজ বলে মনে করা হয়।

পর্ব-৪ঃ টপিক নির্বাচন ও গবেষণার শুরু

5 minute read

Published:

গবেষনা শুরু করার অন্যতম একটি ধাপ হলো নিজের ইন্টারেস্ট এবং প্যাশন অনুযায়ী টপিক নির্বাচন করা। আমি অনেককেই দেখেছি টিচার বা বড়ভাইয়ের কথা অনুযায়ী কোনো একটা টপিক নিয়ে কাজ শুরু করে এবং পরবর্তীতে নিজের মন থেকে না আসার কারনে সেটি নিয়ে আর কাজ করা হয়ে ওঠে না।

পর্ব-২ঃ সচরাচর গবেষণার ফিল্ডসমূহ (চলমান..)

7 minute read

Published:

লেখার এই অংশটি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ, কেননা গবেষণা শুরুর পূর্বে সবচেয়ে কঠিন এবং প্রয়োজনীয় কাজ হল প্রবলেম খুজে বের করা এবং তা কোন উপায়ে সলভ করা সম্ভব সেটা আইডেন্টিফাই করা। এছাড়া নিজের ইন্টারেস্ট এবং প্যাশন খুজে পাওয়া অনেক বড় একটা কঠিন কাজ, যা খুজে পেলে ক্যারিয়ারের অর্ধেক ডিসিশন প্রায় নেয়া হয়ে যায়।

পর্ব-১ঃ গবেষণা কী এবং যে কারনে গবেষণা করবেন

3 minute read

Published:

গবেষণা বলতে আসলে এক কথায় বুঝায় নতুন কিছু আবিষ্কারের নেশায় সেটার নাড়িনক্ষত্র পর্যবেক্ষণ করা। আমি এখানে কম্পিউটার সায়েন্সের গবেষনার ফিল্ডগুলো নিয়ে আলোচনা করছি। এছাড়া প্রায় প্রতিটি সেক্টরেই তাদের নিজস্ব গবেষনার ফিল্ড রয়েছে যেখানে সেই সেক্টরের উন্নতি এবং নতুন কিছু উদ্ভাবনা নিয়ে কাজ করা হয়। আর এটাই গবেষণার মূল উদ্দেশ্য।

মিডিয়া প্রোপাগান্ডা

শিরোনামের শব্দ-খেলাঃ মুসলিমদের বিরুদ্ধে মিডিয়া প্রোপাগান্ডা কীভাবে কাজ করে

4 minute read

Published:

কল্পনা করুন—একই ধরণের হামলা, দুটো আলাদা শিরোনামঃ একটা বলে “Gunman”, আরেকটা বলে “Muslim terrorist।” শব্দ বদলালেই আমরা ঘটনাকে অন্য চোখে দেখি। শুধু অনুমান নয়, গবেষণা বলছে মুসলিম অভিযুক্তদের জড়িত ঘটনার কভারেজ অস্বাভাবিকভাবে বেশি হয়, আর সেই অতিরিক্ত উপস্থিতিই জনমতের ভিত গড়ে দেয়, মানুষের চিন্তাকে বদলে দেয়। ২০০৬–২০১৫ সময়কালে যুক্তরাষ্ট্রে মুসলিম অভিযুক্তদের হামলা গড়ে ৩৫৭% বেশি সংবাদ কভারেজ পেয়েছে। এটা কোনো ব্লগপোস্টের মতামত নয়, পিয়ার-রিভিউড স্টাডির ফলাফল। (Taylor & Francis Online)

মিডিয়া যে ব্যপারগুলো সামনে আসতে দেয় না

  • কভারেজের বৈষম্যঃ উপরের গবেষণাই দেখায় হামলায় নিহতের সংখ্যা বা সরকারকে লক্ষ্যবস্তু করা এসব ফ্যাক্টর কভারেজ বাড়ালেও, অভিযুক্তের ধর্ম ছিল সবচেয়ে বড় প্রেডিক্টর। অর্থাৎ মুসলিম হলে খবরের পরিমাণ বেড়ে যেত। (Taylor & Francis Online)

মুসলিম বিশ্ব

শিরোনামের শব্দ-খেলাঃ মুসলিমদের বিরুদ্ধে মিডিয়া প্রোপাগান্ডা কীভাবে কাজ করে

4 minute read

Published:

কল্পনা করুন—একই ধরণের হামলা, দুটো আলাদা শিরোনামঃ একটা বলে “Gunman”, আরেকটা বলে “Muslim terrorist।” শব্দ বদলালেই আমরা ঘটনাকে অন্য চোখে দেখি। শুধু অনুমান নয়, গবেষণা বলছে মুসলিম অভিযুক্তদের জড়িত ঘটনার কভারেজ অস্বাভাবিকভাবে বেশি হয়, আর সেই অতিরিক্ত উপস্থিতিই জনমতের ভিত গড়ে দেয়, মানুষের চিন্তাকে বদলে দেয়। ২০০৬–২০১৫ সময়কালে যুক্তরাষ্ট্রে মুসলিম অভিযুক্তদের হামলা গড়ে ৩৫৭% বেশি সংবাদ কভারেজ পেয়েছে। এটা কোনো ব্লগপোস্টের মতামত নয়, পিয়ার-রিভিউড স্টাডির ফলাফল। (Taylor & Francis Online)

মিডিয়া যে ব্যপারগুলো সামনে আসতে দেয় না

  • কভারেজের বৈষম্যঃ উপরের গবেষণাই দেখায় হামলায় নিহতের সংখ্যা বা সরকারকে লক্ষ্যবস্তু করা এসব ফ্যাক্টর কভারেজ বাড়ালেও, অভিযুক্তের ধর্ম ছিল সবচেয়ে বড় প্রেডিক্টর। অর্থাৎ মুসলিম হলে খবরের পরিমাণ বেড়ে যেত। (Taylor & Francis Online)

হলুদ মিডিয়া

শিরোনামের শব্দ-খেলাঃ মুসলিমদের বিরুদ্ধে মিডিয়া প্রোপাগান্ডা কীভাবে কাজ করে

4 minute read

Published:

কল্পনা করুন—একই ধরণের হামলা, দুটো আলাদা শিরোনামঃ একটা বলে “Gunman”, আরেকটা বলে “Muslim terrorist।” শব্দ বদলালেই আমরা ঘটনাকে অন্য চোখে দেখি। শুধু অনুমান নয়, গবেষণা বলছে মুসলিম অভিযুক্তদের জড়িত ঘটনার কভারেজ অস্বাভাবিকভাবে বেশি হয়, আর সেই অতিরিক্ত উপস্থিতিই জনমতের ভিত গড়ে দেয়, মানুষের চিন্তাকে বদলে দেয়। ২০০৬–২০১৫ সময়কালে যুক্তরাষ্ট্রে মুসলিম অভিযুক্তদের হামলা গড়ে ৩৫৭% বেশি সংবাদ কভারেজ পেয়েছে। এটা কোনো ব্লগপোস্টের মতামত নয়, পিয়ার-রিভিউড স্টাডির ফলাফল। (Taylor & Francis Online)

মিডিয়া যে ব্যপারগুলো সামনে আসতে দেয় না

  • কভারেজের বৈষম্যঃ উপরের গবেষণাই দেখায় হামলায় নিহতের সংখ্যা বা সরকারকে লক্ষ্যবস্তু করা এসব ফ্যাক্টর কভারেজ বাড়ালেও, অভিযুক্তের ধর্ম ছিল সবচেয়ে বড় প্রেডিক্টর। অর্থাৎ মুসলিম হলে খবরের পরিমাণ বেড়ে যেত। (Taylor & Francis Online)